বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৫৪ পূর্বাহ্ন

গর্ভ ভাড়া নিয়ে সন্তান জন্ম দিয়েছেন যেই তারকারা

বর্তমানকণ্ঠ ডটকম / ৭১ পাঠক
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৫৪ পূর্বাহ্ন

বিনোদন ডেস্ক:
সারোগেসির মাধ্যমে মাতৃত্বের স্বাদ পাওয়া গত কয়েক বছর ধরেই বলিউডে বেশ জনপ্রিয়। সেই তালিকায় নবতম সংযোজন শিল্পা শেট্টি। সম্প্রতি সারোগেসির সাহায্যে রাজ কুন্দ্রা এবং শিল্পার ঘরে এসেছে কন্যাসন্তান।

কোরিয়োগ্রাফার ফারাহ খান এবং তার স্বামী পরিচালক শিরিষ কুন্দর বিয়ের পরে দু’বছর চেষ্টা করেছিলেন সন্তানলাভের। কিন্তু সফল হননি। এরপর ২০০৮ সালে সারোগেসির মাধ্যমে মা হন ফারাহ। জন্ম দেন ট্রিপলেটের। তার দুই মেয়ের নাম দিভা, অন্যা এবং ছেলের নাম জার।

২০০৪ সালে বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায় আমির-রীনার। এরপর কিরণ রাওকে বিয়ে করেন আমির খান। ২০১১ সালে সারোগেসির মাধ্যমে জন্ম হয় তাদের সন্তান আজাদের।

২০১৩ সালে সারোগেসির সাহায্যে তৃতীয়বার বাবা হন শাহরুখ খান। জন্ম নেয় তার এবং স্ত্রী গৌরীর তৃতীয় সন্তান। সদ্যোজাত পুত্রের নাম রাখা হয় আব্রাম। এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয়তায় দাদা আরিয়ান এবং দিদি সুহানাকেও ছাপিয়ে গিয়েছে খুদে আব্রাম।

২০১৪ সালে সারোগেসির সাহায্যে জন্ম নেয় সোহেল খান এবং তার স্ত্রী সীমার দ্বিতীয় পুত্র। নাম রাখা হয় ইয়োহান।

সানি লিয়ন এবং তার স্বামী ড্যানিয়েল ওয়েবার ২০১৭ সালে ভারতীয় শিশুকন্যা নিশাকে দত্তক নেন। ২০১৮ সালে তার জানান, সারোগেসির মাধ্যমে দুই নতুন অতিথির আগমন ঘটেছে তাদের সংসারে। যমজ ছেলের নাম তারা রেখেছেন নোহা এবং আশার।

বলিউডে সিঙ্গল ফাদার ধারণাও বেশ ট্রেন্ডিং এখন। ২০১৭ সালে সারোগেসিতে যমজ সন্তানের বাবা হয়েছেন পরিচালক করণ জোহর। তার ছেলের নাম যশ এবং মেয়ের নাম রুহি।

অভিনেতা তুষার কাপুরও ২০১৮-এ সারোগেসির সাহায্যে পুত্রসন্তানের বাবা হন। ছেলের নাম রেখেছেন লক্ষ্য।

জিতেন্দ্র-পুত্রর মতো তার কন্যাও সন্তান লাভ করেছেন সারোগেসিতেই। ২০১৯-এর জানুয়ারি মাসে তিনি পুত্রসন্তানের মা হয়েছেন। ছেলের নাম রেখেছেন রাভি।

২০১৮-এ সারোগেসিতে মা হন লিজা রে। তিনি এবং তার স্বামী জ্যাসন দেহনি তাদের যমজ শিশুকন্যার নাম রাখেন সুফি এবং সোলেইল। কয়েক বছর আগে ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছিলেন লিজা। দীর্ঘ চিকিৎসায় স্টেম সেল ট্রান্সপ্ল্যান্টের পরে চিকিৎসকরা তাকে সুস্থ বলে ঘোষণা করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *