শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৩৭ পূর্বাহ্ন

/ লেখকের বর্তমানকণ্ঠ
বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী ছিলেন প্রথম কাতারে। ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট ব্রিটিশ পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তি পেয়ে পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে। স্বাধীনতার আগেই পাকিস্তান নামক নতুন বিস্তারিত
পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর শব্দ হলো-মা। আর সন্তানের জন্য সবচেয়ে কষ্টের শিকার হয় মা। মায়ের গর্ভ ধারনের যন্ত্রণা পৃথিবীতে বিরল। মানব ইতিহাসে এই কষ্ট-যন্ত্রণা কোন সম্পর্কে খুঁজে পাওয়া যায়নি। তাই এই
কাগমারী সম্মেলন মওলানা ভাসানীর অবিস্মরণীয় কীর্তি মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে অসংখ্য রাজনৈতিক কর্মসূচীর আয়োজন করেছিলেন, এর মধ্যে তাঁর অবিস্মরণীয় কীর্তি এবং উপ-মহাদেশের তথা তৎকালীন
পাহাড়ের সুউচ্চ ছুঁড়া কিংবা কোন বিশাল কক্ষে জুড়ে আওয়াজ দিলে প্রতিধ্বনি সৃষ্টি হয়। আবার কোন মায়ের সন্তান সুদূরে কোন বিপদ আপদ কিংবা অসুস্থ হলে তার গর্ভধারনী মায়ের মানসপটে আগে প্রতিধ্বনি
ঐতিহাসিক সলঙ্গা বিদ্রোহ দিবসের শতবর্ষ পূর্তি হচ্ছে ২৭ জানুয়ারি। ১৯২২ সালের ২৭ জানুয়ারি তরুণ নেতা মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ এর নেতৃত্বে তৎকালীন পাবনা জেলার সিরাজগঞ্জ মহকুমার সলঙ্গা হাটে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের
আসপিয়া আর মিম যখন স্থায়ী ঠিকানার অভাবে নিয়োগ সংকটে পড়লেন তখন অনেক প্রথিতযশা আমলাকে জিজ্ঞেস করলাম স্থায়ী ঠিকানার সংজ্ঞা কী? যাদের জিজ্ঞেস করেছিলাম তারা সবাই চাকুরি করেছেন জন প্রশাসনে সেই
১৯৭১’র ১৬ ডিসেম্বর। একসাগরের রক্তের বিনিময়ে পৃথিবীর মানচিত্রে প্রতিষ্ঠিত হলো স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ আর লাল-সবুজের পতাকা। পরের বছর ১৯৭২ সালের ১০জানুয়ারি পাকিস্তানে কারাবাস শেষে বাঙালির অবিসংবাদিত এই নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতেই সম্প্রতি দেশবাসীকে দেশে-বিদেশে নানা অপপ্রচার সম্পর্কে সতর্কতার আহ্বান বাড়িয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারের বিরোধীতা করতে গিয়ে একটি চক্র আদাজল খেয়ে নেমেছে রাষ্ট্রবিরোধীতায়। সরকার আর রাষ্ট্রের তফাৎ
শহীদ আসাদ। একটি প্রেরনা, একটি সংগ্রাম আর একটি আদর্শের নাম। যার পুরো নাম আমানুল্লাহ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। শহীদ আসাদের নাম জনগণের স্বাধীনতা, জাতীয় মুক্তি, গণতন্ত্র, শোষণমুক্তি ও অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের পতাকায়
এদেশে ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌর কার্যালয়ে বহু বৎসর আগে থেকে একটি শ্লোগান লিপিবদ্ধ রয়েছে, তা হলো- জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন করুন। কিন্তু খুব কম সংখ্যক নাগরিকই এ শ্লোগানে আকৃষ্ট হয়ে