1. azadkalam884@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  2. bartamankantho@gmail.com : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  3. cmisagor@gmail.com : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  4. khandakarshahin@gmail.com : Khandaker Shahin : Khandaker Shahin
মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:২৯ অপরাহ্ন
১১ বছরে বর্তমানকণ্ঠ-
১১ বছর পদার্পণ উপলক্ষে বর্তমানকণ্ঠ পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা....

আমার সাজেক ভ্রমণ- শাকরুজ হোসেন আনাছ অষ্টম শ্রেণী

বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  • প্রকাশিত : শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৭

নিউজ ডেস্ক,বর্তমানকণ্ঠ ডটকম,শনিবার,৩০ ডিসেম্বর ২০১৭: ভ্রমণ যেমন মানব মনো তৃপ্তি জোগায়, তেমনি দেয় মনোউল্লাস। ভ্রমণের মাধ্যমে ব্যাক্তি ও পরিবেশগত চেতনার মিল পাওয়া যায়। এর মাধ্যমে ব্যাক্তি ও ভ্রমণকৃত পরিবেশের সংস্কৃতির কিছুদিনের আত্মিকরন লক্ষ করা যায়। আর তেমনি আমার একটি ভ্রমণ হচ্ছে “খাগড়াছড়ি” জেলার “সাজেক” ভ্রমণ।

এটি খাগড়াছড়ি জেলায় মুলত অবস্থিত। আমার এ ভ্রমণের মূলত দর্শনীয় স্থান হল “সাজেক” নামক এলাকা। যা পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত। এটি ঢাকা জেলার কিছুটা পূর্বে অবস্থিত। ঢাকা হতে খাগড়াছড়ি শহরের দূরত্ব ২৭৩ কিঃ মিঃ, সাজেকে অবস্থিত পরিবেশগত অবস্থান খুবই বৈচিত্রপূর্ন ও মনোমুগ্ধকর। আর এটি মুলত একটি পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত।

সাজেক যেহেতু মূলত পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত একটি এলাকা আর তাই এখানকার আবহাওয়া সমভাবাপন্ন নয়। এখানে আবহাওয়া দ্রুত পরিবর্তন লক্ষনীয়। এখানে হঠাৎ বৃষ্টি এবং হঠাৎই রোদ লক্ষনীয়। যেহেতু মূলত এটি একটি পাহাড়ী অঞ্চল আর তাই এখানে মেঘের আনাগোনা লক্ষনীয়। পরিবেশকে করে তোলে শীতল। আর মেঘ এসে ঠিত যেন হাতছানী দেয় এবং এর পাশেই উকি দেয় চকচকে সোনার থালার মত সূর্য।

এখানে প্রকৃতির বিচিত্রময় পরিবেশ লক্ষনীয়। চারপাশে সবুজের সমারোহ। পাহারের দুই ধার ঘেসে নেমে গেছে গভীর অরন্যযুক্ত গিরীখাদ। আর ঠিক যেন মনে হয় পাহাড়ে পাহাড়ে প্রতিযোগীতা চলে, কে কার থেকে কত বড় হতে পারে। এখানে উল্লেখযোগ্য আরেকটি দৃশ্য হচ্ছে সূর্যোদয়।

তাছাড়া পাহাড়ী আকা বাকা রাস্তা ও বিভিন্ন নদ নদী সেখানকার অর্থাৎ পাহাড়ের চূড়া থেকে দেখতে অনেকটা ঘন সবুজের মধ্যে ঠিক যেন বক্ররেখা। সেখানকার অবস্থিত বিভিন্ন জাতির সংস্কৃতি যেন লোক বৈচিত্রের পরিচয় দেয়। বলা চলে, ঠিক যেন প্রকৃতির অপার লীলাক্ষেত্র।

সাজেক এলাকা যেহেতু একটি পাহাড়ী অঞল আর তাই এখানকার আবহাওয়া সমভাবাপন্ন নয়। এখানকার আবহাওয়া ও পরিবেশ জুম চাষ পদ্ধতির উপযোগী। আর তাছাড়া হালকা বৃষ্টিপাত লক্ষনীয় সেখানে। এখানকার আবহাওয়া বসবাসকৃত এলাকাবাসী ও তাদের সংস্কৃতি তৈরির সাথে সম্পৃক্ত, যা তাদের উপর তেমন প্রভাব ফেলে না।

মানুষ যখন তার সাধারন জীবনের প্রতি অনীহা অনুভব করে তখন একটি ভ্রমণ তার কাছে হয়ে ওঠে খুবই আনন্দময়। আর আমার সাজেক ভ্রমণটি ঠিক তেমনই। যা আমার মনোকোঠরে গাথিত থাকবে। সুতরাং বলা যায় যে, আমার সাজেক ভ্রমণ এবং তার পরিবেশগত বৈচিত্র আমাকে বিষ্মিত এবং তার পাশাপাশি আনন্দিত করেছে।




এই পাতার আরো খবর

















Bartaman Kantho © All rights reserved 2020 | Developed By

Privacy Policy

Theme Customized BY WooHostBD