1. azadkalam884@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  2. bartamankantho@gmail.com : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  3. cmisagor@gmail.com : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  4. khandakarshahin@gmail.com : Khandaker Shahin : Khandaker Shahin
রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ০৮:০৬ অপরাহ্ন
১১ বছরে বর্তমানকণ্ঠ-
১১ বছর পদার্পণ উপলক্ষে বর্তমানকণ্ঠ পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা....

নুসরাতকে ছাদে ডেকে নেয়া সেই শম্পা গ্রেফতার

বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  • প্রকাশিত : সোমবার, ১৫ এপ্রিল, ২০১৯

নিউজ ডেস্ক | বর্তমানকন্ঠ ডটকম:
নুসরাত জাহান রাফি হত্যাচেষ্টার ঘটনায় আলোচিত সেই শম্পা ওরফে চম্পাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই), ফেনী। সোমবার (১৫ এপ্রিল) পিবিআইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

শম্পা নামটি আলোচনায় আসে সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদরাসার আলীম পরীক্ষার্থী নুসরাত জাহান রাফিকে আগুনে পুড়িয়ে মারার ঘটনায়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৭ই এপ্রিল চিকিৎসকদের কাছে দেয়া জবানবন্দিতে (ডাইং ডিক্লারেশন) ‘শম্পা’ নামটি উল্লেখ করেন নুসরাত।

চিকিৎসকদের তিনি বলেন, ‘‘হাত মোজা, চশমা ও বোরকা পরা চারজন তাকে মাদরাসা ভবনের তিন তলার ছাদে ডেকে নেয়। পরে এই চারজন নুসরাতের দুই হাত পেছনে ওড়না দিয়ে বেঁধে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এদের মধ্যে একজনকে বাকিরা ‘শম্পা’ বলে সম্বোধন করেন।’’

চিকিৎসকদের কাছে দেয়া জবানবন্দিতে এমন কথা বলেন নুসরাত। তার দেয়া এমন জবানবন্দির পর শম্পাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

এদিকে নুসরাত হত্যার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এজাহারভুক্ত আসামি নুরুদ্দিন ও শাহাদাত পুরো ঘটনার বর্ণনা দিয়েছে।

নুরুদ্দিন জানিয়েছে, তার সঙ্গে অধ্যক্ষ সিরাজের ভালো সম্পর্ক ছিল। এ কারণে তার নির্দেশে তারা পরিকল্পনা করে নুসরাতকে পুড়িয়ে মারার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে ঘটনার সময় সে ভবনের নিচে ছিল। আর পরিকল্পনা অনুযায়ী মাদরাসার শিক্ষার্থী ও অধ্যক্ষ সিরাজের ভাগনি পপি গিয়ে নুসরাতকে ভবনের ছাদে ডেকে নিয়ে যায়।

মূলত এই পপিই হলো নুসরাতের জবানবন্দিতে বলে উল্লিখিত আলোচিত শম্পা। পুলিশ ও নুসরাতের পরিবারকে বিভ্রান্ত করতে শম্পা নামে কল্পিত চরিত্রের গল্প ফাঁদে নুরুদ্দিন।

নুসরাতের প্রতি নিজের ক্ষোভ থাকার কথা উল্লেখ করে শাহাদাত স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেছে, দেড় মাস আগেও সে নুসরাতকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিল। কিন্তু নুসরাত তাকে প্রত্যাখান করার পাশাপাশি অপমানও করে। এ কারণে সে নিজেও নুসরাতের প্রতি ক্ষুদ্ধ ছিল। যার ফলে অধ্যক্ষ সিরাজের নির্দেশে অন্যদের সঙ্গে নিয়ে হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয়।

ঘটনার পরই পিবিআই ছায়া তদন্ত শুরু করে। তদন্তের দায়িত্ব পাওয়ার পর পিবিআইয়ের ছয়টি ইউনিট তদন্তে অংশ নেয়। ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ মিলেছে। তদন্তে জড়িতের সংখ্যা বাড়তে পারে। পাঁচজনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। আরও একজনকে রিমান্ডের জন্য আবেদন করা হবে। একজনের রিমান্ড শেষ হয়েছে। এ ঘটনায় আরও পাঁচজনকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।




এই পাতার আরো খবর

















Bartaman Kantho © All rights reserved 2020 | Developed By

Privacy Policy

Theme Customized BY WooHostBD