তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান বলেছেন, ফখরুদ্দিন-মঈনউদ্দিনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে যখন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আবদুল জলিল গ্রেপ্তার হন, অনেকেই যখন ‘মাইনাস শেখ হাসিনা’ ফর্মুলা’র দিকে আগাচ্ছিলেন তখন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং পরবর্তীতে ২০০৯ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সেই দুর্যোগ মুহূর্ত থেকে আওয়ামী লীগকে বর্তমান অবস্থানে আনার পেছনে সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের ভূমিকা অবিস্মরণীয়।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতির নির্মোহ ব্যক্তিত্ব হিসেবে সর্বজনবিদিত। ছাত্রলীগের রাজনীতিতে তৃণমূল থেকে উঠে আসা এই ভাটিপুত্র বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত ভ্যানগার্ড হিসেবে আবির্ভূত হন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তিনি ছিলেন মুজিববাদী রাজনীতির নির্মোহ দার্শনিক।
তিনি আজ সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু একাডেমি আয়োজিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকীর আলোচনা সভায় বক্তৃতাকালে এ কথা বলেন।
সংগঠনের সভাপতি নাজমুল হকের সভপতিত্বে সভায় বক্তৃতা করেন, ঢাকা দক্ষিন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফী, এড. বলরাম পোদ্দার, এম এ করিম, মিনহাজ উদ্দিন মিন্টু, হুমায়ূন কবীর মিজি প্রমুখ।