1. azadkalam884@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  2. bartamankantho@gmail.com : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  3. cmisagor@gmail.com : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  4. khandakarshahin@gmail.com : Khandaker Shahin : Khandaker Shahin
রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ০৬:৫৩ পূর্বাহ্ন
১১ বছরে বর্তমানকণ্ঠ-
১১ বছর পদার্পণ উপলক্ষে বর্তমানকণ্ঠ পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা....

তামিম ম্যাজিকে বিপিএল শিরোপা কুমিল্লার

বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  • প্রকাশিত : শনিবার, ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

খেলাধুলা ডেস্ক | বর্তমানকণ্ঠ ডটকম:
তামিম ইকবালের অতিমানবীয় পারফরমেন্সে বিপিএল এর ষষ্ঠ আসরের শিরোপা জিতলো কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। বিপিএল এর তিনবারের চ্যাম্পিয়ন শক্তিশালী ঢাকা ডায়নামাইটসকে ১৭ রানে হারিয়ে শিরোপা ঘরে তুললো কুমিল্লা।

শুক্রবার (৮ ফেব্রুয়ারি) মিরপুর জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ঢাকার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।

ব্যাটে করতে নেমে খুব একটা ভাল করতে পারেনি কুমিল্লা। দ্বিতীয় ওভারেই রুবেল হোসেনের শিকার হন এভিন লুইস। খেলা যখন ৪ ওভার শেষ তখনও কুমিল্লার রান মাত্র ১৭।

খেলা যখণ অর্ধেক শেষ হয়েছে অর্থাৎ ১০ ওভার শেষেও কুমিল্লার রান ছিল ৭৩। অবশ্য তখনও উইকেট হারিয়েছে সেই একটাই। ঢাকার ব্যর্থ ফিল্ডিংয়ে দুই দুই বার করে জীবন ফিরে পান তামিম ইকবাল ও এনামুল হক বিজয়। এতেই উজ্জিবিত হয়ে যায় কুমিল্লা।

এরপর এনামুলকে ফেরান সাকিব। এনামুল হক বিজয় ৩০ বলে করেন ২৪ রান। তারপর শামসুর রহমান মাঠে আসলে ১ বলেই আউট হন তিনি। এর আগেই১১তম ওভারে ফিফটি করে ফেলেছেন তামিম। ৩১ বলে পঞ্চাশ, বেশ আক্রমণাত্মক ইনিংস।

তামিম আরও জ্বলে উঠলেন ১৫তম ওভারে। রুবেলের বলে দুই চার ও দুই ছক্কায় করলেন ২৩ রান। ১৭তম ওভারে আন্দ্রে রাসেলকে মারলেন দুই চার ও দুই ছক্কা। ৫০তম বলেই করে ফেললেন সেঞ্চুরি। অর্থাৎ পরের ৫০ রান করতে কুমিল্লার তামিমের লেগেছে মাত্র ১৯ বল।

১৮ তম ওভারে তামিম পেলেন সাকিবকে। তাকে টানা দুই বলে মারলেন চার ও ছয়। ১৯তম ওভারে মাত্র একটি ছক্কা মারলেন তামিম। শেষ ওভারে করলেন ১০ রান। আর এতেই তার সংগ্রহ ১৪১। তামিম মোট ১১ ছক্কা ও ১০ চার মেরে এ বিশাল রান করেন।

তামিমকে সঙ্গ দেয়া কুমিল্লা অধিনায়ক ইমরুল কায়েস ২১ বলে ১৭ রান করে অপরাজিত ছিলেন।

কুমিল্লার রানের পাহাড় তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খেয়েছিল ঢাকা ডায়নামাইটস। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের বলে শূন্য রানেই রানআউট হন সুনিল নারাইন।

দ্বিতীয় উইকেটে রনি তালুকদারকে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামলে ওঠেন উপুল থারাঙ্গা। এ দু’জন স্বপ্ন দেখায় ঢাকাকে। একের পর এক বাউন্ডারি ও ওভার বাউন্ডারি হাঁকান তারা। নাস্তানাবুঁদ করে তোলেন সাইফ-পেরেরা-মেহেদীদের। দুরন্ত গতিতে চলা ঢাকার চাকা আচমকাই থেমে যায়। দুর্দান্ত খেলতে থাকা থারাঙ্গা ফিরে যান সাজঘরে। ফেরার আগে ২৭ বলে ৪ চার ও ৩ ছক্কায় ৪৮ রানের নান্দনিক ইনিংস। থিসারা পেরেরার বলে দ্বাদশ খেলোয়াড় আবু হায়দার রনির হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি।

যাকে নিয়ে ঢাকা স্বপ্ন দেখেছিল সেই সাকিব আল হাসান ঢাকাকে ন্যুনতম স্বপ্নও দেখাতে পারেন নি। ওয়াহাব রিয়াজের বলে তামিমকে ক্যাচ দিয়ে মাত্র ৩ রানে ফিরেন তিনি। সাকিবের ধাক্কা সামলাতে না সামলাতে এনামুল হকের অসাধারণ থ্রোতে রানআউট হয়ে ফেরেন রনি তালুকদার। মাত্র ৩৮ বলে ৬ চার ও ৪ ছক্কায় ৬৬ রানের ঝলমলে ইনিংস খেলেন তিনি।

রনি ফিরতেই পথ হারায় ঢাকা। এর রেশ না কাটতেই পেরেরার দ্বিতীয় শিকার হয়ে ফেরেন আন্দ্রে রাসেল। এতে চাপে পড়ে ডায়নামাইটসরা। এর মধ্যে রিয়াজের দ্বিতীয় শিকার হয়ে কাইরন পোলার্ড ফিরলে চাপটা দ্বিগুণ হয়। এ পরিস্থিতিতে প্রতিভার বিচ্ছুরণ ঘটাতে পারেননি শুভাগত হোম।

শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১৮২ রানে থেমে যায় ঢাকার চাকা।




এই পাতার আরো খবর

















Bartaman Kantho © All rights reserved 2020 | Developed By

Privacy Policy

Theme Customized BY WooHostBD