1. azadkalam884@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  2. bartamankantho@gmail.com : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  3. cmisagor@gmail.com : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  4. khandakarshahin@gmail.com : Khandaker Shahin : Khandaker Shahin
শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩, ০৩:১৪ পূর্বাহ্ন
১১ বছরে বর্তমানকণ্ঠ-
১১ বছর পদার্পণ উপলক্ষে বর্তমানকণ্ঠ পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা....

দুই বছরে আশাশুনির প্রতাপনগর ডুবেছে ৯ বার

বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  • প্রকাশিত : শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক,বর্তমানকণ্ঠ ডটকম, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৮:

খোলপেটুয়া নদী ও কপোতাক্ষ নদের পানি বৃদ্ধির ফলে আশাশুনির প্রতাপনগর ইউনিয়ন বেড়িবাঁধ ভেঙে দুই বছরে ডুবেছে ৯ বার। তাছাড়া একাধিকবার এ বাঁধ ভেঙেছে। স্থানীয় উদ্যোগে তা মেরামত করা হয়েছে। বাঁধভাঙায় সরকারি হিসেবেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তিন হাজার ৭৭০টি পরিবার।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পাকিস্তানি আমলে এসব বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিল। পরে পানি উন্নয়ন বোর্ডের অবহেলা, সময়োপযোগী পদক্ষেপ না নেওয়া ও স্থানীয় প্রশাসনের দুর্বলতার কারণে প্রতিবছর এ অঞ্চল নোনা পানিতে ডুবছে। এর মধ্যে আইলায় ক্ষতিগ্রস্ত ৫০০ পরিবার বাড়িতে ফিরতে পারেনি আজও।

উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের তথ্যমতে, ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ২ ও ৩ তারিখে ইউনিয়নের চাকলা, সুভদ্রাকাটি, শ্রীপুর, দীঘলারআইট গ্রামের বেড়িবাঁধ ভেঙে ১৪০ পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একই মাসের ২০ তারিখে আবারও প্রতাপনগর, হরিশখালী ও চাকলা গ্রামের বেড়িবাঁধ ভেঙে যায়। এ প্লাবণে ক্ষতিগ্রস্ত হন ১০০ পরিবার। একই বছর ১৫ অক্টোবর কোলা, হরিশখালী ও শ্রীপুর এলাকায় বাঁধ ভেঙে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১৫০ পরিবার। গত বছর ৩০ মার্চ চাকলা গ্রামের বেড়িবাঁধ ভেঙে ২৪০ পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়ে। ১৫ মে চাকলা গ্রামের বাঁধ ভেঙে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ৩৫০টি পরিবার। ২৯ মে চাকলা, দীঘলারআইট ও শ্রীপুর গ্রামের বাঁধ আবার ভেঙে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১০০ পরিবার। ৮ সেপ্টেম্বর মাদারবাড়িয়া, প্রতাপনগর, দরগাহতলারআইট ও বন্যতলা গ্রামের বাঁধ ভেঙে ১৫০০ পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ৮ অক্টোবর মাদারবাড়িয়া, প্রতাপনগর, দরগাহতলারআইট, চাকলা, কোলা, হিজলিয়া, হরিশখালী ও বন্যতলা এ আট গ্রামের বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয় ৪, ৫ ও ৬নং ওয়ার্ডের গ্রাম। ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেন জানান, এ এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ জরুরি ভিত্তিতে সংস্কার ও নির্মাণের জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু কোনো অগ্রগতি হয়নি।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অপূর্ব কুমার ভৌমিক জানান, আইলা বিধস্ত এলাকার উন্নয়ন কাজ চলছে। যতটুকু সরকারি বরাদ্দ আসে সেভাবেই উন্নয়ন হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা চলছে বলে তিনি জানান।




এই পাতার আরো খবর

















Bartaman Kantho © All rights reserved 2020 | Developed By
Theme Customized BY WooHostBD