সিরাজুল ইসলাম রতন, বর্তমানকন্ঠ ডটকম, গাইবান্ধা : করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সরকার দিনরাত নিরলস ভাবে কাজ করলেও মাঠে পাওয়া যাচ্ছে না বিভিন্ন পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তাদের। ফলে সরকারে ত্রান সামগ্রী প্রনোদনা, অর্থ সহায়তা সহ সকল গৃহীত কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
প্রতিটি ইউনিয়নের জিআর চাল বিতরণে রিলিফ অফিসার (ট্যাগ অফিসার) বাধ্যতামুলকভাবে নিয়োগ দেয়া থাকলে ও তারা তাদের দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করছেন না। ফলে জিআর চাল বিতরণে ওজনে কম দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে ইউপি চেয়ারম্যানদের বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয় ওএমএস ডিলারের মাধ্যমে ১০ টাকা কেজি চাল বিতরণে এসব কর্মকর্তাদের দেখা মিলছে না। একই অবস্থা খাদ্য বান্ধব কর্মসুচীর ক্ষেত্রেও। অনেক যায়গায় রিলিফ অফিসার থাকলেও ফটো সেশনের পর তারা আর থাকে না। আর এই সুযোগকে কাজে লাগাচ্ছেন কতিপয় অসাধু জনপ্রতিনিধি। ফলে বর্তমান সরকারের ভাবমূর্তি অনেকরা ক্ষুন্ন হচ্ছে বলে মনে করেন সচেতন মহল। টিসিবি পণ্য বিতরনের মান আরো খারাপ একই ব্যাক্তি ৩০ লিটার তেল পেলেও বাকীরা খালি হাতে বাড়ী ফিরছে।
তারা বৈষম্যের স্বীকার হচ্ছেন। আবার তেল মিললে ও মিলছে না চিনি ও ডাল। এসব চিনি ও ডাল বস্তা পরিবর্তন করে কালোবাজারে বিক্রি করা হচ্ছে বলে সাধারণ মানুষের অভিযোগ রয়েছে। সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা ও পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ গুলো এসব দেখেও না দেখার ভান করছে স্পেশাল ব্রাঞ্চের জনৈক কর্মকর্তা জানান সব কিছু শতভাগ বিতরণ নিশ্চিত হচ্ছে। কোন অনিয়ম তারা পাচ্ছেন না।