1. azadkalam884@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  2. bartamankantho@gmail.com : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  3. cmisagor@gmail.com : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম : বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  4. khandakarshahin@gmail.com : Khandaker Shahin : Khandaker Shahin
শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৫:০৭ পূর্বাহ্ন
১১ বছরে বর্তমানকণ্ঠ-
১১ বছর পদার্পণ উপলক্ষে বর্তমানকণ্ঠ পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা....

মনটা বইমেলাতেই পড়ে থাকে: প্রধানমন্ত্রী

বর্তমানকণ্ঠ ডটকম
  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯
  • ১০ পাঠক

নিজস্ব প্রতিবেদক । বর্তমানকণ্ঠ ডটকম:
মনটা বইমেলাতেই পড়ে থাকে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১ ফেব্রুয়ারি) অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০১৯ উদ্ধোধনকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

বিকেল ৩টায় আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলা একাডেমির আয়োজনে গ্রন্থমেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৬ বারের মতো বইমেলার উদ্বোধন করে রেকর্ড গড়েন তিনি।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর প্রধানমন্ত্রী মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখেন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। বিদেশি অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলা ভাষার প্রখ্যাত কবি শঙ্খ ঘোষ এবং মিশরের লেখক, গবেষক ও সাংবাদিক মোহসেন আল-আরিশি।

গ্রন্থমেলার উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল। স্বাগত ভাষণ দেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হাবীবুল্লাহ সিরাজী।

প্রধানমন্ত্রী ঠিক ৩টায় অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছান। এরপর জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হয়। সূচনা সঙ্গীত ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ পরিবেশন করা হয়। পরে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, ‘বইমেলা হচ্ছে বাঙালির প্রাণের উৎসব। এ আয়োজন বাঙালি জাতিসত্তা দাঁড় করাতে বিশেষ সহায়ক হিসেবে কাজ করে। যখন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলাম না, তখন নিয়মিত বইমেলায় এসেছি। এখন মেলায় আসলে দর্শনার্থীদের সমস্যা হয়। নিরাপত্তার কারণে চলাচল বিঘ্ন হয়। এ কারণে আসতে পারি না। তবে মনটা বইমেলাতেই পড়ে থাকে।’

তিনি বলেন, ‘৫২ এর ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় আমাদের স্বাধিকার আন্দোলন। এ মেলা এবং এ আন্দোলনের ইতিহাস আমাদের ধরে রাখতে হবে। তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়েছে। অনলাইনে বই পাওয়া যায়। অনেকে মোবাইলে এবং বিভিন্ন ডিভাইসে বই পড়েন। কিন্তু বইয়ের পাতা উল্টে উল্টে পড়ায় যে আনন্দ সে আনন্দ অনলাইনে কিংবা ডিভাইসে পাওয়া যায় না। তারপরও অনলাইনে বই রাখতে হবে। কারণ এ পদ্ধতিতে যেকোন লেখা দ্রুত বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। সারাবিশ্বে পৌঁছানো যায়।’

উল্লেখ্য, এবারের বইমেলায় ৫২৩টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে। এছাড়া ১৮০টি লিটলম্যাগকে স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

প্রতিদিন বিকেল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত গ্রন্থমেলা উন্মুক্ত থাকবে। ছুটির দিনে বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চলবে মেলা। ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত চলবে গ্রন্থমেলা।




শেয়ার করে সাথে থাকুন-

এই পাতার আরো খবর

















Bartaman Kantho © All rights reserved 2020 | Developed By

Privacy Policy

Theme Customized BY WooHostBD