রবিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
রাজনৈতিক দলে সংকট, সমঝোতার চেষ্টায় সরকার বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আ. লীগই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে : ড. আব্দুল মঈন খান নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিএনপিতে ক্ষুব্ধ ভোটাররা চান দুর্নীতিমুক্ত প্রার্থী গাজার পথে মুক্তি পাওয়া ১৯৬৬ ফিলিস্তিনি তরুণ কৃষি-উদ্যোক্তাদের জন্য সামাজিক ব্যবসা তহবিল গঠনের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার যুক্তরাজ্যের মূল্যায়নে বাংলাদেশের দুই বিমানবন্দর শীর্ষে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’: ১৫ সেনা কর্মকর্তা ‘হেফাজতে’ ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বর হামলার বর্ণনা দিলেন শহিদুল আলম এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার টাকার মধ্যে হওয়া উচিত: জ্বালানি উপদেষ্টা

সাভারে ইয়ামিন হত্যা: অভিযুক্ত এএসআই গ্রে/ফ/তা/র

ডেস্ক রিপোর্ট | বর্তমানকণ্ঠ ডটকম: / ১৫২ পাঠক
প্রকাশকাল সোমবার, ৪ আগস্ট, ২০২৫

সাভারে ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলার সময় শিক্ষার্থী শাইখ আসহাবুল ইয়ামিনের মরদেহ পুলিশের এপিসির ওপর থেকে ফেলে দেওয়ার ঘটনায় মোহাম্মদ আলী নামে পুলিশের এক সহকারী উপ-পরিদর্শককে (এএসআই) গ্রে/ফ/তা/র করা হয়েছে।
রোববার (৩ আগস্ট) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মো. আনিসুজ্জামান।

গ্রেফতারকৃত এএসআই মোহাম্মদ আলী কিশোরগঞ্জ জেলার সদর থানার কালাইহাতি গ্রামের মৃত মুনসুর আলী ও নাজমা আক্তারের ছেলে। শাইখ আসহাবুল ইয়ামিন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ছিলেন।

পুলিশ জানায়, সাভার মডেল থানার মামলায় এবং আন্তজার্তিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আইসিটি মামলার গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি এএসআই মোহাম্মদ আলী (৩১) দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে রোববার সকালে নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ থানার মুরাপাড়া এলাকা থেকে আসামি এএসআই মোহাম্মদ আলীকে গ্রেফতার করা হয়। সাভার মডেল থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতারের পর ঢাকায় নিয়ে আসে।

প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের ১৮ জুলাই সাভারে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ইয়ামিন শহিদ হন। ঐ সময় পুলিশের সাঁজোয়া যান এপিসি থেকে তাকে টেনে নিচে ফেলে দেওয়ার ভিডিও তখনই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।

ভিডিওতে দেখা যায়, সাঁজোয়া যানের ওপর থেকে ইয়ামিনকে টেনে নিচে ফেলা হয়। এরপর পুলিশের এক সদস্য সাঁজোয়া যান থেকে নেমে ইয়ামিনের এক হাত ধরে তাকে টেনে আরেকটু দূরে সড়কে ফেলে রাখেন। পরে কয়েকজন পুলিশ সদস্য তাকে টেনে সড়ক বিভাজকের ওপর দিয়ে ঠেলে অপর পাশে ফেলে দেন।


এই ক্যাটাগরির আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর