সোমবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৫, ০২:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
রাজনৈতিক দলে সংকট, সমঝোতার চেষ্টায় সরকার বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আ. লীগই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে : ড. আব্দুল মঈন খান নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিএনপিতে ক্ষুব্ধ ভোটাররা চান দুর্নীতিমুক্ত প্রার্থী গাজার পথে মুক্তি পাওয়া ১৯৬৬ ফিলিস্তিনি তরুণ কৃষি-উদ্যোক্তাদের জন্য সামাজিক ব্যবসা তহবিল গঠনের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার যুক্তরাজ্যের মূল্যায়নে বাংলাদেশের দুই বিমানবন্দর শীর্ষে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’: ১৫ সেনা কর্মকর্তা ‘হেফাজতে’ ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বর হামলার বর্ণনা দিলেন শহিদুল আলম এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার টাকার মধ্যে হওয়া উচিত: জ্বালানি উপদেষ্টা

রাষ্ট্রপতির ছবি অপসারণ নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না: পরিবেশ উপদেষ্টা

ডেস্ক রিপোর্ট | বর্তমানকণ্ঠ ডটকম: / ১৫২ পাঠক
প্রকাশকাল রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মৌখিক নির্দেশে বিদেশে বাংলাদেশের সব কূটনৈতিক মিশন, কনস্যুলেট, কূটনীতিকদের অফিস ও বাসভবন থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরানোর ঘটনা আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনো প্রভাব ফেলবে না বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

রবিবার (১৭ আগস্ট) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘আসল প্রেক্ষাপট কী জানি না। তবে নির্বাচনের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই। সরকার লিখিতভাবে এমন কিছু জানালে বিষয়টি পরিষ্কার থাকতো। একটি ছবির সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্ক থাকতে পারে না।

সৈয়দা রিজওয়ানা বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না এটি কোনো রাজনৈতিক দলের বক্তব্য। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময় আগামী ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

তিনি বলেন, ‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজস ছিল অথবা প্রশাসন নীরব ছিল। এ ঘটনায় প্রশাসনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত হবে।’

এর আগে গত শুক্র ও শনিবার (১৬ আগস্ট) বিদেশে বাংলাদেশের সব কূটনৈতিক মিশন, কনস্যুলেট, কূটনীতিকদের অফিস ও বাসভবন থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরানোর নির্দেশনা দেয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। অন্যদিকে, সরকার এ ধরনের কোনো আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে কি না, রাষ্ট্রপতির কার্যালয় এখনও বিষয়টি জানে না।

তবে, এক্ষেত্রে সব মিশনকে সরাসরি নির্দেশ না দিয়ে কয়েকজনকে নির্দেশ দেওয়া হয় এবং তাদেরকে অন্য মিশনের প্রধানদের জানিয়ে দেওয়ার জন্য বলা হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের এই নির্দেশনায় চ্যান্সারি কমপ্লেক্স, মিশন প্রধানের বাড়ি এবং মিটিংরুমে এখন আর কোনো রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের ছবি থাকবে না।


এই ক্যাটাগরির আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর