আলোচিত তিশা মোস্তাক এর ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারচুয়াল প্লাটফর্মে রীতিমতো হৈচৈ পড়ে গিয়েছে। কন্যা তিশা কে ঘরে ফিরিয়ে আনতে ধারে ধারে ঘুরছেন তিশার হতভাগা বাবা। এক পর্যায় গতকাল বিএফডিসিতে এসে রাসেল মিয়ার সাথে দেখা করে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন তিশা বাবা। তিনি দাবি করেন আমার মেয়ে কে জিম্মি করে আটকিয়ে রেখেছে। আমার মেয়ে মানসিক রুগী হয়ে গিয়েছেন। আমার মেয়েকে বাঁচাতে চাই এমন আকুতি করলে। রাসেল মিয়া তার পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন। এবং আজ রোববার দুপুরে রাসেল মিয়া তিশার বাবাকে ডিবি কার্যালয় নিয়ে যায়। পরে ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদ এর কাছে লিখিত অভিযোগ দেয়। ডিবি প্রধান বিষয়টি আমলে নেন এবং সঠিক বিচার পাওয়ার আস্বস্ত করেন।
তিশার বাবা রাসেল মিয়া কে ধন্যবাদ দিয়ে বলেন, শিল্পীরা শুধু সিনেমার নায়ক নয় বাস্তবেও যে অসহায় মানুষের পাশে থাকতে পারেন রাসেল মিয়া তাঁর প্রমান। এই দিকে রাসেল মিয়া তিশা এবং মোস্তাককে নিয়ে তার ভেরিফাই আইডিতে লিখেন আমি রাসেল মিয়া স্যরি🙏
এই দম্পতির ভিডিও সামনে আসলে,সমাজের দায়িত্ববান বাবা-মায়েরা নিজেদের স্কুল/কলেজে পড়ুয়া মেয়েদের নিয়ে হিমশিম খেয়ে মুহূর্তেই চিন্তিত হয়ে পড়ছেন!
এই দম্পতির ভিডিও দেখে দেখে বহু মেয়েরা ভাইরাল হওয়ার নেশায় এই ধরনের সামাজিক অগ্রহণযোগ্য ঘটনা ঘটাতে আগ্রহী হয়ে উঠছে। তিশা এবং মোস্তাক সাহেব এর এই ঘটনার জন্য আজকের সমাজের বাবা-মায়েরা প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলেমেয়েদের সামনে মুহূর্তে,মুহূর্তে চক্ষু লজ্জায় পরতে হচ্ছে। তিশা এবং মোস্তাক সাহেব কে আমি অনুরোধ করবো। আপনারা সংসার করুন। আপনারা আপনাদেরকে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা করুন।দয়া করে মিডিয়ার সামনে এসে হৈচৈ করে নিজেদেরকে এখানে সাধু প্রমান করার কিছুই নেই।