শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০১:১৬ অপরাহ্ন

/ গল্প ও কবিতা
–ভালবাসা সকালের সোনারুদ্দর জানালায় অট্টগোল চৌদ্দ ফেব্রুয়ারি বাজায় নৃত্যে বড্ডডোল, সমুদ্র সৈকতে জোয়ারে তীরে যায় নৌবহর আকাশ-জমির বাধভাঙ্গা উল্লাসে সৌরঝড়। –ভালবাসা পাহাড়ী ঝর্ণার আভেসে বিহঙ্গ মন-মাতাল ধরনীর ক্লান্তি আবাস খুঁজে বিস্তারিত
আজ বছরের পহেলা রাত করোনার তাণ্ডব চারিদিক, কোথাও কপোত-কপোতীর অট্টহাসি কিংবা চুম্বনের কোন দেখা নেই। জনমানব নেই, নেই পুলিশের হুইসেল তবুও আমি হাঁটছি, হেটে চলছি দিক বেদিক, পরিবেশে বরফের বার্তা
তুমি রাজনীতি করতে চাও না কি সাধারণ মানুষের মতো বেচেঁ থাকতে চাও। না, না, না এই সমাজ ব্যবস্থা তোমার আইডেন্টটি চায়? তুমি ভাবছো ভোটার আইডি কার্ড! না, এ সমাজ পারিবাবিক
আমি একুশ দেখি সন্ধা তারায় ঝল-মল জনসমুদ্রে বইছে সভা, কানায় কানায় ঠাসা তরুণ-তরুণী দল আবেগে ভাষার আনন্দে উল্লাসে মিছিল, ফুলে ফুলে চেয়ে গেছে শহীদ মিনারের চারপাশ । আমি একুশ দেখি
কোথা থেকে আজ করবো শুরু মাথায় আমার কিছু ধরেনা৷ কষ্টে হৃদয় হয়েছে পাথর চোখ ফেটে জল আর ঝড়ে না৷ সাড়া দুনিয়া আজ লাশের পাহাড় কচুরিপানার মতো, দেশে দেশে আজ মরছে
বিজয় তোমরা পাকবাহিনীর তাক করা বন্দুকের নল দেখে ভয় পেয়েছো, ভারতের ক্যাম্প গুলোতে বসে মদ-নারী নিয়ে অট্টহাসিতে বিজয় খুজেছো, আজ তোমরাই পতাকাকে খামচে ধরে বসে আছো। বিজয় তোমায় শ্রদ্ধা জানানোর
ছোটগল্প তখনও রাত গভীর। ঘুম ভেঙে গেলো কল্পনার। বাইরে ঝড়ের প্রবল গোঙানির আওয়াজ! আজ অনেকগুলো বছর কি যে হয়েছে ওর, ঘুমের ঔষধ না খেলে ঘুমুতে পারেনা। এঘর থেকে ওঘর পায়চারি
বাঙ্গালীর ইতিহাসে, বক্র দৃষ্টি দিতে, চেয়েছিল শোষক পাকিস্তান। করছে অত্যাচার, অন্যায় আর অবিচার, ওরা ছিল মানুষরূপি শয়তান। হয়ে ছিল এক দেশ, তবু ছিল ভেদাভেদ, পশ্চিম আর পূর্ব পাকিস্তান। সেবাহীন জনগন,
ব্রিটিশের কারগারও কবি নজরুলের কণ্ঠরোধ করতে পারে নাই মন্তব্য করে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিপ্লব চলেছে সারা জীবন। সোমবার
সৈয়দ মুন্তাছির রিমন জননী এ পথের শেষ কোথায়? বামের সাথে ডানের বৃষ্টি ধর্মের সাথে অধর্মের দৃষ্টি, রাতের সাথে দিনের কৃষ্টি, পথের মোড় উলঙ্গ রুষ্টি। জননী এ খেলার শেষ কোথায়? শিয়ালের